সুদীপ ও মেজেন্ডা ফুলের হস্তাক্ষর
নিমাই জানা
সেরিব্রাল পালসি রোগের পাখিরা আবারো মেঘের কাছে পুনর্জন্ম চাইছে
আমি একটি প্রতিবিম্ব ঘরের ভেতর ঢুকে কালো রঙের জীবাশ্ম গুলো হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে পিটিয়ে ক্রমশ ধনাত্মক করে ফেলছি প্রতিটি মানুষের নিজস্ব হাড়গোড় , রক্ত , রং .......
সুদীপ এখন উর্বর সাদা বিছানার নিচে শিরীষ ফুলের অংকুর বিছানা খাচ্ছে , আমার গলা বন্ধ হয়ে আসে মোক্ষ সবুজ পাতার উচ্চারণে , ওই চাঁদ নেমে এলো লোনা মাটির গর্ভে.......
কেলেঘাই চরে ঘুমিয়ে থাকা একান্তই প্রয়োজন ছিল বলে আজ আমরা অপকেন্দ্র বল উপেক্ষা করেও তোমার চারপাশে শূন্য গোলার্ধের চারাগাছ লাগিয়েছি
চেয়ে দেখো , দারুচিনির আর কোন বিষাক্ত দাঁত নেই....
বাতাস স্থির হয়ে গেলে ভাবি চতুর্ভুজ ঘরের দেওয়ালে কত মৃত প্রতিবন্ধীরা অকপটে গান গেয়ে যাচ্ছে ,
আমি একটি হলুদ রঙের মাইট্রোকন্ডিয়া ফুলের অভাব বোধ করছি নৈসর্গিক ধর্মযুদ্ধের পর .....
কোন মানুষ কখনো কখনো নিজের কাছেই প্রতিবন্ধক হয়ে যায় নিজের আত্মা ও দিকভ্রান্ত হয়ে একা একাই আকাশগঙ্গায় হাঁটছে অসুস্থ পর্যায়বৃত্ত কম্পাঙ্ক নিয়ে ........
আমাদের সন্ন্যাস রঙের ট্যানজেন্ট পরাগে কেউ আর অন্তর্বাস রাখেনা , শুধু নীরব অভায়ারণ্য চেয়ে থাকে একগুচ্ছ আপেল ফলের দিকে ......
সুদীপ নিজের শিরদাঁড়ায় মেজেণ্ডা কালি ভরে হাজারো হস্তাক্ষর লিখে চলছে
Comments